বালির সুক্ষ্মতা গুণাঙ্ক বা (FM) নির্ণয় পব্দতি ব্যাখ্যা সহ।
Sand: Sand is usually passed through sieve # 6 (4.75mm) and aggregate interrupted by sieve # 100 (0.15mm) is called sand.
Types of sand: There are generally 3 types of sand
1. Fine sand
2. Medium sand
3. Coarse sand
Sand fine coefficient or (FM)
What do I mean?
The sieves that give a complete idea of the size of the sand are called FM or fine coefficients of sand.
The sieves are: Chaluni No. 4, Chaluni No. 6, Chaluni No. 18, Chaluni No. 30, Chaluni No. 50, and Chaluni No. 100.
We will know how much FM is caught in these 3 types of sand. The thinner or finer the sand, the lower its fineness coefficient. And the thicker the sand, the higher its fineness coefficient.
1. Fine sand or fine sand whose FM is caught (2.2-2.8) FM
2. Medium sand whose FM is caught (2.6-2.9) FM.
3. Coarse sand whose FM is caught (2.9-3.2) FM.
The sand we use for various purposes is mostly used as building material. In addition, sand is used to make glass.
Ways to identify good sand at field level:
1. If you leave the sand in your hand with a fist, if the amount of dirt in the hand is too much, then it must be understood that the sand is not good.
2. If the sand is left in a glass and the water feels salty in the mouth, then the sand is not suitable for work.
In addition, the sand is digitally tested in the lab.
Different types of sand test:
1. Fineness modulus test
2. Examination of sediment for harmful substances in sand
4. Specific gravity test
5. Organic Imports Exam
6. Bulking test of sand.
আজকের টপিক বালি (Sand) কি? প্রকারভেদ এবং খুঁটিনাটি কিছু তথ্য তুলে ধরব।
বালি( Sand): বালি সাধারনত #৭নং ( ৪.৭৫mm) চালুনি দিয়ে অতিক্রান্ত এবং # ১০০ নং (০.১৫mm) চালুনিতে বাধাপ্রাপ্ত এগ্রিগেট কে বালি বলা হয়।
বালির প্রকারভেদ : বালি সাধারনত ৩ প্রকার :
বালির প্রকারভেদ : বালি সাধারনত ৩ প্রকার :
১. মিহি বালি
২. মধ্যম বালি
৩. মোটা বালি
২. মধ্যম বালি
৩. মোটা বালি
বালির সুক্ষ্মতা গুণাঙ্ক বা (FM) বলতে কি বুঝি?
যে সব চালুনিতে বালির তার আকার সম্পর্কে পূর্ণ ধারনা পাওয়া যায় তাকে বালির এফ এম বা সুক্ষতা গূনাংক বলে।
চালুনি গুলো হলো:৪ নং চালুনি,৮ নং চালুনি, ১৬ নং চালুনি, ৩০ নং চালুনি, ৫০ নং চালুনি, এবং ১০০ নং চালুনি।
যে সব চালুনিতে বালির তার আকার সম্পর্কে পূর্ণ ধারনা পাওয়া যায় তাকে বালির এফ এম বা সুক্ষতা গূনাংক বলে।
চালুনি গুলো হলো:৪ নং চালুনি,৮ নং চালুনি, ১৬ নং চালুনি, ৩০ নং চালুনি, ৫০ নং চালুনি, এবং ১০০ নং চালুনি।
এই ৩ প্রকার বালির মধ্যে কার কত এফ এম ধরা হয় তাই জানব। বালি যত চিকন বা মিহি হয় তার সুক্ষতা গুণাঙ্ক তত কম হয়।
আর বালি যত মোটা হয় এর সুক্ষতা গুণাঙ্ক তত বেশি হয়।
১. মিহি বালি বা চিকন বালি যার এফ এম ধরা হয় ( ২.২-২.৬)এফ এম
২. মধ্যম বালি যার এফ এম ধরা হয় (২.৬-২.৯) এফ এম।
৩. মোটা বালি যার এফ এম ধরা হয় (২.৯-৩.২) এফ এম।
২. মধ্যম বালি যার এফ এম ধরা হয় (২.৬-২.৯) এফ এম।
৩. মোটা বালি যার এফ এম ধরা হয় (২.৯-৩.২) এফ এম।
বালি আমরা বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করে আসছি তার মধ্যে বিল্ডিন ম্যাটেরিয়ালস হিসাবে ব্যবহার সব থেকে বেশি করে থাকি। এ ছাড়াও বালি দিয়ে কাচ তৈরী কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে।
মাঠ পর্যায় ভালো বালি চেনার উপায়:
মাঠ পর্যায় ভালো বালি চেনার উপায়:
১. বালি হাতে মুষ্ঠি করে নিয়ে ছেড়ে দিলে যদি হাতে ময়লার পরি মান বেশি লেগে থাকে তা হলে বুঝতে হবে বালি ভালো না।
২. বালি একটি গ্লাসে বিজিয়ে রেখে যদি ওই পানি মুখে নিয়ে লবণাক্ত অনুভুতি হয় তা হলে বালি কাজের জন্য উপযুক্ত নয়।
এ ছাড়াও বালি ডিজিটাল পদ্ধতিতে ল্যাবে টেষ্ট করা হয়ে থাকে।
বালির বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষাঃ
বালির বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষাঃ
১.সূক্ষ্মতা মডুলাস পরীক্ষা
২.বালিতে ক্ষতিকারক পদার্থের জন্য পলির ৩.বিষয়বস্তুর পরীক্ষা
৪.নির্দিষ্ট মাধ্যাকর্ষণ পরীক্ষা
৫.অর্গানী ইম্পার্টিস পরীক্ষা
৬.বালির বাল্কিং টেস্ট।